উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষা ২০১৯-এর ফলের সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টায় বোর্ড চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলের সার-সংক্ষেপ তুলে দেন।
এতে দেখা গেছে এ বছর উচ্চমাধ্যমিকে পাসের হার ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। মাদ্রাসা বোর্ডে পাশের হার ৮৮ দশমিকক ৫৬ শতাংশ। আর সারাদেশে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪৭ হাজার ৫৮৬ জন।
দুপুর সাড়ে ১২টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন মন্ত্রী। বেলা ১টা থেকে পরীক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট থেকে ফল জানা যাবে।
শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং ইন্টারনেট বা মোবাইলের মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে তাদের ফল জানতে পারবে।
বরাবরের মতোই এবারও যেকোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd এ রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফল ডাউনলোড করা যাবে।
এ ছাড়া (http://www.educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন।
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট (সফট কপি) পাওয়া যাবে।
মোবাইলে যেভাবে মিলবে ফল
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd এ রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফল ডাউনলোড করা যাবে।
(http://www. educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন। বরাবরের মতোই যে কোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট (সফট কপি) পাওয়া যাবে।
পরীক্ষার্থীদের তালিকা অনুযায়ী, এ বছর ৯ হাজার ৮১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫০৫ পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। এদের মধ্যে ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৬ ছাত্র ও ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৯ জন ছাত্রী।
এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় গত ১ এপ্রিল। আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৩০৯ জন।
এর মধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫০ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৭৮ হাজার ৪৫১ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২৪ হাজার ২৬৫ জন। মোট কেন্দ্র সংখ্যা ২ হাজার ৫৮০টি। পরীক্ষা শেষ হয় ১২ মে। আর ১২ থেকে ২১ মের মধ্যে হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।